এ বিষয়ে জানতে জেলা প্রশাসক রহিমা খাতুনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিডি২৪লাইভকে বলেন, গণমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার খবরটি আমাকে বিব্রত করছে। এখন পর্যন্ত কোর্টের কোন আদেশ আমি পাইনি। গণমাধ্যমগুলো একটু বেশি বেশি সংবাদ প্রকাশ করছে। আমি এতটুকু বলতে পারি, সরকারি স্বার্থ দেখে কোর্ট যে সিদ্ধিান্ত দিবেন সেটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। ডিক্রি বাস্তবায়নের জন্য আদালত থেকে আদেশ না পেয়ে আমি কোন কিছু বাস্তবায়ন করতে পারি না। কোর্ট এটিকে সুনানির জন্য রেখেছেন, আগামী ১লা ফেব্রুয়ারি সিদ্ধান্ত হবে।
এ বিষয়ে মামলার বাদী গোলাম রানা বলেন, ‘জেলা প্রশাসক আদালতের রায় বাস্তবায়নে গড়িমসি করেছেন। যে কারণে তাকে বিবাদী করে মামলা দিতে বাধ্য হলাম। এখন আদালত সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা ন্যায়বিচার চাই।’
মামলার আরজিতে বাদীপক্ষ উল্লেখ করেছে, চরমদনরায় এলাকায় সাড়ে পাঁচ শতাংশ জমি অর্পিত সম্পত্তি তালিকাভুক্তি হলে বাদী অবমুক্তির জন্য সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালে একটি মামলা করেন। ট্রাইব্যুনাল ২০১৮ সালে বাদীপক্ষকে রায় ডিক্রি দেন। সরকারপক্ষ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলেও হেরে যাওয়ায় রায় ডিক্রি বাস্তবায়নের জন্য আদালত থেকে জেলা প্রশাসককে নির্দেশনা দেন। তবে তা বাস্তবায়ন না কালক্ষেপণ করেন তিনি। ফলে বাদীপক্ষ আদালত অবমাননা আইন ২০১৩-এর ১১ ধারায় মামলা করেন।
0 মন্তব্যসমূহ