জানা গেছে, ৪১ বছরের ওই না’রী বাংলাদেশি হলেও থাকেন মালয়েশিয়ায়। সেখানে পাত্রী’র নিজস্ব ব্য’ব’সা ও বাড়িগা’ড়ি রয়েছে। বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পাত্রকে বিয়ের পর পাত্রীর ব্য’ব’সা
দেখাশোনায় সাহায্য করতে হবে। পাত্র চেয়ে যেসব শর্ত দেয়া হয়েছে- অবশ্যই হ্যা’ন্ডসা’ম এবং সুন্দর দেখতে হতে হবে। ফর্সা এবং ভাল সা’স্থ্যের হতে হবে। কালো ও চা’পাভা”ঙ্গা পাত্রদের আবেদন করার দরকার নেই। বয়সঃ ২৩ থেকে ২৮ এর মধ্যে হতে হবে। বিয়ের পর কলেজে/ভা’র্সিটিতে পড়াশোনার নামে মেয়েদের সাথে ন’ষ্টামি করা যাবেনা। বউয়ের কথার অ’বা’ধ্য হওয়া যাবেনা। কোনও মেয়ে বন্ধু থাকা চলবে না। অনুমতি ছাড়া বাড়ির বাইরে যাওয়া যাবেনা। ফেইসবুক/ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবেনা।সর্বশেষ ওই বিজ্ঞাপনে লেখা হয়েছে, পাত্রকে টাকাপয়সার কোনও অ’ভা’ব দেয়া হবেনা। বিজ্ঞাপনটি ভা’র্চুয়ালি ভা’ই’রা’ল হয়ে পড়েছে।
অনেকেই ই’তিবাচক নে’তিবা’চক মন্তব্য করছে আরো পড়ুন : ৩৬তম জন্ম’দিনে প্রথম দেখা যমজ দুই বোনের। দক্ষিণ কোরিয়ায় জন্ম নেওয়া যমজ দুই বোন জন্মের পরপরই আলাদা হয়ে যায়। তারপর তারা আলাদা পরিবারে বেড়ে ওঠেন। দু’জনের কেউই জানতেন না আরেকজনের কথা। সম্প্রতি ৩৬তম জন্ম’দিনে প্রথমবারে মতো দেখা হলো যমজ সেই দুই বোনের। ঘটনাটি ঘটেছে যু’ক্তরাষ্ট্রে।ডেইলি মেইলের তথ্য অনুযায়ী, যমজ ওই দুই বোনের জন্ম হয় দক্ষিণ কোরিয়ায় ১৯৮৫ সালে। জন্মের পরেই দুই বোনকে দত্তক নেয় আ’মেরিকান দুই পরিবার। মলি চলে যান যু’ক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় আর এমিলি চলে আসেন পেনসিলভ্যানিয়ায়।
এরপর তারা দুই পরিবারে আলাদাভাবে বেড়ে ওঠেন। দুই বোনের কেউই জানতেন না অন্য বোনের কথা।এমিলি জানান, তিনি জানতেন তাকে দত্ত’ক নেওয়া হয়েছে। যদিও দত্তক নেওয়া সেই পরিবার এমিলির সঙ্গে খুবই ভালো আচরণ করতো। কিন্তু মাঝে মাঝেই এই পরিবারের সব থেকে এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা অনুভব করতেন তিনি। এমিলির এ কথা জানতেন তার ১১ বছর বয়সী মেয়ে ইসাবেল। সম্প্রতি ইসাবেল মায়ের আসল পরিচয় জানতে ডিএন পরীক্ষা করায়। ঠিক ওই সময় ঘটনাচক্রে মলিও তার স্বাস্থ্যের ইতিহাস খতিয়ে দেখতে একটি জেনেটিক টেস্ট করান।ওই সময় চিকিৎসক মলিকে জানান, ইজাবেল নামের এক বাচ্চা মেয়ের সঙ্গে তার ডিএনএ-র ৪৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ মিল আছে।
চিকি’ৎ’সকের একথায় চ’মকে যান মলি। কারণ তার কোনো দিন সন্তান হয়নি। তখন চিকিৎসকরা বলেন, এটা তার যমজ বোনের সন্তান হওয়া স্বাভাবিক। চিকিৎসকের এমন কথায় বাচ্চা মেয়েটির পরিবারের খোঁজ নিয়ে তার মায়ের সঙ্গে সামাজিক মাধ্যমে যোগাযোগ করেন মলি।
দুজন দুজনকে ম্যাসেজ করেন এবং ছবি পাঠান। দুজনের চেহারায় যথেষ্ট মিল খুঁজে পান দুই বোন। পরে তারা নিজেদের ৩৬ তম জন্ম’দিনে দেখা করার পরিকল্পনা করেন তারা।
দুই বোনের প্রথম দেখার সেই দিনটি তাদের কাছে ছিল স্ম’রণীয় একটি মুহূর্ত। এমিলি বলেন, এটি আমা’র জীবনের সবচেয়ে সুখের মুহূর্ত। ৩৬ বছর ধরে আমি আমা’র যমজ বোনের থেকে আলাদা থেকেছি। তবে একই সাথে, তাকে ফিরে পেয়ে আমি কৃত’জ্ঞ এবং উচ্ছ্ব’সিত। দুই বোনের কেউই জানেন না কেন তাদেরকে আলাদা করা হয়েছিল। আগামীকে দুই বোন নিজেদের শে’কড় খুঁ’জতে দক্ষিণ কোরিয়াতে যাওয়ার ইচ্ছা’র কথা জানান।
0 মন্তব্যসমূহ