কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের ইকোপার্ক ও নতুন আবাসনের মাঝামাঝি স্থানে গড়াই নদী খননের বালু ফেলে উঁচু করা হয়।
ঐ জমির উপর নজর পরে স্থানীয় কয়া পশ্চিম পাড়ার রাজা মালিথা ও নাঈমের। এরা দু'জন কয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলীর কাছের মানুষ। যার কারণে ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাই না। স্বল্পমূল্যের এই জমি ক্রেতারা ১০/২০ হাজার টাকা করে দিয়েছে রাজা মালিথা ও নাঈমের হাতে। অবশ্য সরাসরি টাকার ব্যাপারে মুখ খুলছেনা ভূক্তভোগী জমি ক্রেতা মহিরুদ্দিনের ছেলে মামুন,মৃত দিছার উদ্দিনের ছেলে আব্বাস মন্ডলসহ অন্যান্য ক্রেতারা।
শুধু বলছে আমরা এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে ঘর নির্মান করেছি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ব্যাক্তি জানান,রাজা মালিথা ও নাঈম ১০/২০ হাজার টাকা নিয়ে ঘর নির্মান করতে দিয়েছে। এ বিষয়ে রাজা মালিথা সাংবাদিকদের সামনে আসতে রাজি না হলেও মুঠো ফোনে জানান আমি চেয়ারম্যান সাহেবের কাছের লোক,আগামীকাল পরিষদে আসেন চেয়ারম্যানও থাকবে কথা বলবো।
চরে ঘর নির্মান ছাড়াও বাঁশের বেড়া দিয়ে প্লট করে ঘিরে রেখেছে। এব্যাপারে জানতে কয়া ইউপি চেয়ারম্যানের মুঠোফোনে ফোন করলে তিনি রিসিভ করেণ নি। কয়া ইউনিয়নবাসী ঐ দুই ভূমিদস্যুকে আইনের আওতায় আনার জন্য কুমারখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।
0 মন্তব্যসমূহ