সিভিল সার্ভিসের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে মোহাম্মদ সাদিক বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ পদেও কর্মরত ছিলেন। তিনি শিক্ষা সচিব,নির্বাচন কমিশন সচিব হিসেবে ও দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, বিয়াম ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক, সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমির ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক,সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নজরুল ইন্সটিটিউটের সচিব, সুইডেনে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রথম সচিব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার কিছুদিন পর সরকার তাঁকে কর্মকমিশনের সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেয়। পরে ২০১৬ সালের মে থেকে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাংবিধানিক সংস্থাটির চেয়ারম্যান হিসেবেও সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন সাদিক। এসময় তিনি পরিক্ষা পদ্ধতির নানা সংস্কারের জন্য ব্যাপক ভাবে প্রশংসিত হন, যার ফলে চাকরিপ্রার্থী তরুণদের কাছেও উনি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন।
আমলা পরিচয় ছাড়াও ড. মোহাম্মদ সাদিক একজন কবি ও গবেষক হিসেবে সমাদৃত।তিনি ২০১৭ ইং সালে কবিতায় পেয়েছেন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার। এছাড়াও জাতীয় কবিতা পরিষদ, এশিয়াটিক সোসাইটি, বাংলাদেশ রাইটার্স ক্লাব সহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, আজীবন সদস্য হিসেবেও সম্পৃক্ততা রয়েছে উনার। ড. সাদিকের সহধর্মিণী জেসমিন আরা বেগম একজন অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ। বর্তমানে তিনি মানবাধিকার কমিশনের সদস্য হিসেবে কাজ করছেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সুনামগঞ্জ -৪ আসনে প্রতিভাবান ও মেধা মনন সম্পন্ন ড. মোহাম্মদ সাদিক ভাই কে নৌকার প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ায় বঙ্গবন্ধু তণয়ার প্রতি আমরা চির কৃতজ্ঞ। বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদ এর পক্ষ থেকেও আমরা ড. মোহাম্মদ সাদিক ভাই কে সমর্থন করি।অত্র এলাকার (সুনাম-৪) সম্মানিত সকল ভোটার দের কাছেও বিনীত অনুরোধ করি সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ড. মোহাম্মদ সাদিক ভাই কে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে দেশের উন্নয়নে সহযোগিতা করুন।জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু।
অনুরোধে ~
বিদ্যা রত্ন রায়
সমন্বয়কারী
বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদ সিলেট বিভাগ ও উপ তথ্য গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক
বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় কমিটি।
0 মন্তব্যসমূহ