নদীর তীরবর্তী এলাকায় গড়ে উঠেছে অর্ধশত ডায়িং কারখানা। এসব কারখানার অপরিশোধিত রাসায়নিক মিশ্রিত বর্জ্য সরাসরি ফেলা হচ্ছে গড়াই নদীতে। শিল্প কারখানা ছাড়াও গড়াই নদী দূষণের অন্যতম কারণ শহরের বর্জ্য। সচেতনতার অভাবে বিপুল পরিমাণ বর্জ্য ফেলছেন নদীর আশেপাশের এলাকার অনেকেই।
আবার কেউবা নদী দখল করে গড়ছেন ইমারত। পরিবেশবিদ গৌতম কুমার রায় জানান, গড়াই নদী দূষণের ফলে একদিকে যেমন মানুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ছে, অন্যদিকে প্রাকৃতিক ভারসাম্য ও জীববৈচিত্র্যও পড়ছে হুমকির মুখে। কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাশিদুর রহমান বলেন, নদীর নাব্য ফেরাতে বেশ কিছু প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। তবে, নদীর পুনঃখনন, সৌন্দর্য বর্ধন, দূষণ ও দখল মুক্ত করতে নানা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি সংশ্লিষ্টদের।
0 মন্তব্যসমূহ