তাই তারাও তাদের চাহিদা মতো শারীরিক চাহিদা মেটায়, স্বামী নয় বাইরের মানুষের সাথে। আর সেই সিকিউরিটি দিয়েই, স্বামীরা আবার বউ ফেলে বিয়ে করে। এখন একটা নারীর যদি দশটা পুরুষের সাথে মেশার ক্ষমতা, যোগ্যতা থাকে। কিন্তু তার দুর্বল নড়বড়ে একটি সামী, সে তার পুরুষত্ব খাইযলত মেটাতে আরেকটি বিয়ে করে? পারদর্শীর জন্য করে না। কারণ সে এক বউকেই তো তৃপ্তি দিতে অক্ষম। তার উপরে সে ঐ পারদর্শী সক্ষম স্ত্রীকে রেখে আরেক জনকে আনে।
এবার বহু শক্তিশালী সম্পূর্ণ তেজস্বী, এক স্বামীর থেকেও ৫ ডবল বেশি স্বামীকে চালাতে সক্ষমশীল। সেকি তার তৃষ্ণার জল না খেয়ে, ওভাবেই থাকবে? না তা থাকে না। পানি যেমন যেদিকে নিচু পায়, গরিয়ে যায়, বাধ দিয়ে ঠেকিয়ে রাখা যায় না। তেমনি ওইসব নারীরা ১০/২০ পুরুষে মেলামেশা করে। তার পারদর্শী এবং চাহিদা এবং তৃষ্ণা মতো। মূর্খ পুরুষ সেটা জানে না। গবেট জাত পুরুষ হলো কাকের মতো। কাক যেমন খাজলত দোষে, মানুষের বারান্দা থেকে সাবান চুরি করে, চোখ বন্ধ করে লুকিয়ে রাখে আবর্জনার মধ্যে।
মনে করে ও নিজে দেখলো না বলে, কেউ দেখল না। কিন্তু সেটা ঠিক না। সাবান ও নিজে পাই না বটে কিন্তু ও বাদে ঠিকই নিয়ে অন্য ব্যবহার করে, প্রয়োজন অনুসারে। সৌদির ৪ বিয়ে করা বউরাও তাই। তুমি মূর্খ তাই জানো না। আমি সাংবাদিক এসব তথ্য আমার কাছে আছে, প্রমাণসহ আছে। মানুষ তো আর পশু না, যে বেঁধে রেখে পোষ মানানো যায়। মানুষ হলো স্বাধীন জাতি। স্রষ্টার সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ প্রাণী। কি পুরুষ কি নারী, মানুষ তো মানুষই।
সেই ৫০০ খ্রিস্টাব্দের নবীজীর যুগ, তখনকার কথা বাদ। পরিবেশের সাথেই সবকিছু বিরাজমান। সমজ তো খেলার পুতুল। মানুষ প্রয়োজন অনুসারে, কালে কালে, যা আবিষ্কার করে, তৈরি করে, সমাজ সেটাই বহন করে। আর সেটাই হাদিস এবং ধর্ম। ধর্মের অপর নাম নীতি আদর্শ। নীতি আদর্শের জন্যই ধর্ম। ধর্মের জন্য নীতি আদর্শ নয়। হাদিস এসবেরই এক অংগ। মানুষ যা কাল পরিবর্তন এর সাথে, মানে পুরনো ওলামাগণের অবর্তমানে, নতুন ওলামাগন তৈরি করে। শবে বরাতের রুটি বানানোর মতো। ১২ ই রবিউল ইত্যাদি দিন দিবস পালন করার, নামাজ পড়ার মতো। যুগের আবহাওয়া আবর্তে সমস্তই হয়। নিশ্চয় মানুষের কল্যাণের জন্যই। তাই ইবাদত এবং আদালত আইনও, সমাজের আরেক অঙ্গ।
আইন আদালতের— কল্যাণের জন্য মানুষ নয়। ইবাদতের কল্যাণের জন্যও— মানুষ নয়। ইবাদত করে মানুষ যার যার নিজের স্বার্থে, শারীরিক এবং মানসিক প্রয়োজনে। আইন আদালতও তাই। কাজেই এই মেয়ে দয় ঠিক কাজটিই করছে। ঘরে ঘরে সকল নারী, এই রকমই সৃষ্টি হোক। পুরুষ জাতের আইন তাহলে উল্টে যাবে। পুরুষ শাসিত সমাজ তো পুরুষই বানিয়েছে।
এবার নারী তার শারীরিক মানসিক যোগ্যতায়, দশটা পুরুষকে বিয়ে করে, সংসার করুক। সমাজ নতুনভাবে সৃষ্টি হোক। সৃষ্টি হোক একবিংশ শতাব্দীর নাগালের মধ্যেই। আমার দেখার দরকার নাই। নতুন প্রজন্ম নারীগণের চাহিদা ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা এবং প্রয়োজন, পূরণ হলেই পৃথিবী হবে পরিপূর্ণ পৃথিবী। যথাযথ মর্যাদাবান এবং সুখী সমৃদ্ধিবান পৃথিবী বিনির্মাণ হবে।।
0 মন্তব্যসমূহ