এ ছাড়া বাজারে বগুড়ার আলু ৮০ টাকা, লাল আলু ৬০ টাকা, সাদা আলু ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে প্রতি কেজি দেশি রসুন ২০০ টাকা, চায়না রসুন ১৮০ টাকা, চায়না আদা ৩০০ টাকা, ভারতীয় আদা ৩০০ দরে বিক্রি হচ্ছে।
জানতে চাইলে বাজারে ক্রেতা আলিফ বলেন, বছরের শুরুতে যেই আলু ৩০-৩৫ টাকা কেজি দরে কিনেছি, সেই আলু এখন ৬০ টাকার নিচে নেই। কোনো সবজি নেই ৮০-১০০ টাকার নিচে। বিক্রেতাদের কথা শুনলে মনে হয় আমাদের দেশে সারা বছরই বন্যা হয়, সারা বছরই বৃষ্টি হয়, সারা বছরই গরম থাকে। এরা আসলে যা ইচ্ছা তাই দাম রাখে।
বাজারের আলু-পেঁয়াজ বিক্রেতা সবুজ বলেন, আমরা কারওয়ান বাজার থেকে যে দামে কিনে আনি, সেখান থেকে ২/৩ টাকা লাভে বিক্রি করি। যেদিন বাজার থেকে কম দামে কিনি, সেদিন কম দামে বিক্রি করি। যেদিন বেশি দামে কিনি, সেদিন বেশি দামে। ক্রেতারা শুধু আমাদের দোষ দেয়। যেখানে বাজার আপ-যাউন করে সেখানে গিয়ে কিছু বলতে পারে না।
0 মন্তব্যসমূহ