পুলিশ ও স্থানীয়দের ভাষ্য, অভিযুক্ত সারফুদ্দিনের চার ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে তাঁর স্ত্রী ও মেয়ে স্মৃতি গাছের কাঁঠাল পাড়তে যায়। এসময় সারফুদ্দিন তাঁদের গাছ থেকে কাঁঠাল পাড়তে নিষেধ করেন। নিষেধ উপেক্ষা করে কাঁঠাল পাড়তে গেলে সারফুদ্দিনের সঙ্গে তাঁদের ঝগড়া হয়।
এসময় তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে হাতে থাকা দা দিয়ে মেয়ে স্মৃতিকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। পরে স্থানীয়রা বিষয়টি পুলিশকে জানায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
এ ব্যাপারে কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু বকর মিয়া বলেন, নিহত স্মৃতির গলা ও চোয়ালে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ঘটনার পর অভিযুক্ত সারফুদ্দিন পালিয়ে যান। তাঁকে গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালনাসহ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
0 মন্তব্যসমূহ