সর্বশেষ খবর

10/recent/ticker-posts

সৃজনশীল কোটা ফর্মুলা বাস্তবায়ন হয়ে, ভাল থাক নারীসহ আমার বাংলাদেশ।।BDNews.in


আসল দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধারা কেউ বেঁচে নেই এক আধ জন ছাড়া। কারণ আসলরা ভাষা আন্দোলন করে, বাংলা ভাষার বিজয় প্রতিষ্ঠা করে, স্বাধীনতার ডাক দিয়ে, স্বাধীনতার কাজ করেছিলেন কত সংহতি আন্দোলন হরতাল ইত্যাদির মাধ্যমে। তারপর স্বাধীনতার সূত্রপাত ঘটে। তুলকালাম অবস্থার সময় আমি ওই ৯ মাসের মধ্যের কথা বলছি। তখন কিছু কলেজের ইউনিভার্সিটির মেধাবী শিক্ষিত উচ্চশিক্ষিত ছাত্র ছাড়া, বেশিরভাগ মুক্তিযুদ্ধারাই স্বল্প শিক্ষিত বা অশিক্ষিত ছিলেন। যিনারা সিনিয়র পার্সোন ওই ভাষা সৈনিকদের ভক্ত শীষ্য গুণগ্রাহী অথবা বাড়ির রাখালও কোন কোন জন ছিলেন। 

আমি কিন্তু কারো ছোট করার জন্য বলছি না। দেশ বাঁচানোর জন্য যেটা তখন করেছিলেন তারা, সেটাই বলছি। যেটা ভাষা সৈনিক, ভাষা সংগ্রামীরা, মুক্তিযুদ্ধের কাজ বলিষ্ঠ করতে,, তাদের সাগরেদদের, মানে ঐসব বেকার ছেলেপেলের পাশে সহযোগী হিসেবে রেখেছিলেন। কাজে কামে রেখে তাদের পরিচালনা করেছিলেন। ঐসব ছেলেপেলে বলতে সহযোগী শিষ্য ছাড়াও, পার্শ্ববর্তী গ্রাম, প্রতিবেশীর ছেলেপেলেকে মুক্তিযুদ্ধে রেখেছিলেন অথবা পাঠিয়েছিলেন। 

দেশ বাঁচানোর জন্য তো বটেই, কর্মসংস্থানও তাদের করে দেবেন সেই প্রতিশ্রুতি দিয়ে। এবং দিয়েছেনও সেটা করে। শিক্ষিত উচ্চ শিক্ষিতরা এমনিই চাকরি পেয়ে গিয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। আর মূর্খ অশিক্ষিতদের পরীক্ষায় এটেন্ড দেখিয়ে, শিক্ষার সার্টিফিকেট অর্জন ধারী বানিয়ে চাকরি দেয়া হয়েছিল। তারা সব ছিলেন ফাইভ সিক্স সেভেনে পড়া ছেলেপেলেরও। পড়াশোনা ছেড়ে দিয়ে মাঠে কাজ করত সেরকম ছেলেপেলেরও। তখন তার পরিবার বা মা-বাবার ভরণপোষণ মেনে নিয়ে পাঠিয়েছিলেন এবং সেটাই করেছিলেন। নিজেরা ছিলেন বিভিন্ন স্থানে বিভিন্নভাবে নেতৃত্বে কর্তৃত্বে। 

অবশ্যই সিনিয়রদের কথামতোই ভারত ট্রেনিং দেওয়ায়ে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল এই সমস্ত ছেলেপেলের হাতে। যতদিন যুদ্ধে ছিল ততদিন (৯ মাস) তাদের বাড়ির সমস্ত আপদ বিপদ সামাল, ভরণপোষণ ব্যয় বহন করেছেন‌। যুদ্ধ শেষ বাড়িতে ফিরলে, তাদের গড়ানে এসএসসি/ মেট্রিক পাশ করিয়ে চাকুরী দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। তখনকার মুক্তিযুদ্ধে যাওয়া এবং ওইভাবে সার্টিফিকেট নেওয়া, ছেলেপেলে এখন রিটায়ার্ড করেছেন। এখন যে কোন মুক্তিযোদ্ধাই এলাকার বুদ্ধিজীবী হয়েছেন!! 

তখন বিডিআর আর্মি পুলিশ এই সমস্ত লাইনে তাদের চাকুরী দিয়ে দিয়েছিলেন ভাষা সৈনিকেরা। ভাষা সৈনিক, ভাষা সংগ্রামী মানেই তো আসল দেশপ্রেমিক, বীরশ্রেষ্ঠ, বীর মুক্তিযোদ্ধা। দেশের জন্য মৃত্যুপণ অবদান সেই ৫০ সাল, ৫২ সাল থেকে ৬৯ ৭০ ৭০ ৭২ সাল পর্যন্ত রেখেছেন ইনারাই। এই সমস্ত মানুষকেই অর্থাৎ মুক্তিযোদ্ধাদের কে, পরিচালনা করেছিলেন, বঙ্গবন্ধুর সাথে বৈঠক দিয়ে ভাষা সৈনিক রায়। কিন্তু তবু পরেও কিছু কিছু মুক্তিযোদ্ধারা কষ্ট করেছেন। অনেকে রিকশাও চালিয়েছিলেন! ভাষা সৈনিকদের কথা উপদেশ অমান্য অবহেলা করে যারা, তাচ্ছিল্য করে যারা, বেকার অভাবী হয়েও, ভাষা সৈনিকদের কথায়, এসএসসি পরীক্ষায় অংশ না নিয়ে, চাকরি না নিয়ে, আহামকি দেখাতে বসেছিলেন। আর ভাষা সৈনিক, ভাষা সংগ্রামীরা সাধারণত মুক্তিযোদ্ধাদের থেকে সচ্ছল ঘরের ছিলেন। 

শিক্ষিত উচ্চশিক্ষিতও ছিলেন। তাই তারা বেকার ছিলেন না খুব একটা। অনেকে তো অনেক ধনী ফ্যামিলিরই ছিলেন। স্বাধীনতা পরবর্তী প্রজন্ম আমরা সাংবাদিক ও কবি সাহিত্যিকরাই না বুঝে সুজে। প্রকৃত খবর না জেনে, না নিয়ে, শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে, তাদের পক্ষে, প্রতিবেদন লিখতাম। নানান কষ্ট বেদনা ব্যক্ত পূর্ণ প্রতিবেদন! আড়ালে তার সূর্য হাসে, এমন  ব্যক্তির নিশানাই যে আসল ছিল, তাদেরই কষ্ট পরিশ্রম ধৈর্য ত্যাগ দীর্ঘদিনের ছিল। তখন এটা আমাদের বোধগম্য হয়নি। 

কারণ আমরাও তো প্রজন্ম তখন। তাই অতটা জানতাম না এবং বুঝতে পারি নাই ইতিহাসের পূর্বেও  ইতিহাস আছে। গবোধ আমাদের সেসব লেখালেখির জ্বালায়, মানুষের নৈতিক দায়িত্ব এসে, মুক্তিযোদ্ধাদেরকে দেখার এবং সম্মান করার পরিবেশ সৃষ্টি হয়। কিছুদিনের মধ্যে রাষ্ট্র পরিচালনার বর্তমান এবং বিরোধী দল, যার যার মত দুইপক্ষ প্রশংসা কুড়াতে, জয় লাভ করতে, কর্ম তৎপরতার প্রতিযোগিতায়, কে কত কাজ করছে প্রমাণ দেখাতে, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য, মাসিক ভাতা বাড়িয়ে ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার সাথে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা মঞ্জুর হয়।

আর সেটা এমনই ঘটা করে করা শুরু হলো! এতে আসল দেশ প্রেমিক, স্বাধীনতার আসল সূর্য সৈনিক, স্বাধীনতার আসল মূল কারিগর, সিনিয়র পারসন, তিনারাই পচে যান! এটা বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে, বঙ্গবন্ধুর ফেলে, তাদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দিলে বঙ্গবন্ধুও পচে যেতেন। বঙ্গবন্ধুও দুঃখ ব্যথা পেতেন। কিভাবে ওই সব জ্ঞানীগুণীর মৃত্যু হলে কিছুই করে না!! 

অথচ তাঁদের বাদে, জুনিয়রদের মৃত্যু হলে, রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দেয়!!! কি হাস্যকর পরিস্থিতি! অধিক সম্মানীদের এমন অপমান করা, আমি তো মনে করি সর্বোত্তম নির্যাতন করা। এভাবে বেঁচে থাকতেও তাদের সামনে তাদের দেখিয়ে, জুনিয়রদের সম্মান, ইত্যাদি ভাব সাব সুযোগ-সুবিধা মঞ্জুর করার ঠেলায়!!!! আর কি? বাতাস তো একদিকে ঘুরলে, তা সহজে আবার ফিরে ঘোরে না! 

এমনকি অধিক সম্মানীয় তাঁদের ফেলে, তাদের সাগরেদদের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দেওয়াটা হয়েছে, গাছের মূল ফেলে, গাছের মাথায় পানি ঢালার মতন কাজ! স্বাস্থ্য সবল মা-বাবাকে ফেলে, পুত্র ও পুত্রবধূর হজ করতে যাওয়ার মতন। এটা বাংলাদেশের ইতিহাসের একটা ভয়ংকর হাস্যকর ব্যাপার। না হাস্যকর ব্যাপার হতো না, শুধু রাষ্ট্রীয় সম্মাননাটাও যদি, ছিরিয়ালিটি মেন্টেন করে, বিচার বিশ্লেষণভাবে অর্থাৎ আগের আগে এবং পরের পরে, এভাবে দেওয়া হতো। সেটা মেইনটেইন না করাটাই আমার মনে হয় গলদ। এই গলদ আমরা লেখকরা লেখালেখির মধ্যেও রেখেছিলাম বলেই এমনটা হয়েছে। 

তাই এর জন্য আমরাও দায়ী। কোটা ব্যবস্থার জন্যও আমরা লেখকরাই দায়ী‌! কেননা আমরা মাত্রা ছাড়া ঢেলে দেওয়া শুরু হলে, কৌতূহলে পাস টান না দিয়ে বরং আবার সংশোধনের জন্য, লেখালেখির ভিতর এইগুলো তুলে ধরা দরকার ছিল। রাষ্ট্রীয় মর্যাদা আগে প্রথমে সিনিয়ারদের দিতে হবে, লেখালেখিতে বলা দরকার ছিল। বলার দরকার ছিল কোটা সিনিয়র মুক্তিযোদ্ধাদের প্রজন্মরা আগে পাবে। তারপরে জুনিয়র মুক্তিযোদ্ধাদের প্রজন্মরা পাবে। কিন্তু আমরা তা না বলে, চুপ করে ছিলাম। 

এই চুপ থাকাটাই সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। যার জন্য এটা আমাদের লেখকদেরও অন্যায়। বিবেক হারা গোপনে কোটা গ্রহণকারী এবং আমাদের লেখকদের অন্যায়ের কারণে, আজ দেশের সম্পদ, এতগুলো নিষ্পাপ শিক্ষার্থীর তাজা প্রাণ, পাখির মত ঝরে গেলো! আমাদের লেখালেখিতে প্রথমে শুরু হল শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা দেওয়া। তারপরে বাড়ি ঘর করে দেওয়া এবং মাসিক ভাতা পার্মানেন্ট করা। এরপরে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন কাফন করা এবং নাতি পুতির কোটা!! এটা কিভাবে কিভাবে যেন নিজেরাই সৃষ্টি করে তিনারা নিয়েছেন। 

এটা আমাদের খতিয়ে দেখার অভাব রয়েছে। আমাদেরও কাজের গাফিলতি এবং ঘাটতি গলদ ররেছে। এটা আমাদের লেখালেখির আবেদন নয়! লেখালেখি বাদে করা কাজ!! আচ্ছা ভালো। দেওয়া দেওয়ি, এগুলো খারাপ না ঠিকই আছে। কর্ম অবদান বৃথা যাবে কেন?? তো এই সমস্তর মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে কোটা, তৃতীয় প্রজন্মের জন্য। ভালো। মাসিক ভাতা মুক্তিযোদ্ধার সম্মাননা ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা সে মারা গেলে তার স্ত্রী পেয়েছেন। স্ত্রীও মারা গেছে এখন সন্তানরা পাচ্ছে। ভালো। 

আবার নাতি পুতির পর্যন্ত সেই ভাতা পাওয়া, আমি জানিনা সেটার রীতি নিয়ম। সরকারি চাকুরীর পেনশনের টাকা স্ত্রী বা স্বামী পর্যন্তই তো পান বোধ হয়। সন্তান ও নাতি পুতি পর্যন্ত কি পায়??কেমন ধরনের ব্যাপার যে আজ, স্বাধীন হয়েও, দেশটা স্বাধীন হয়নি! আবার মেধার সম্মানও নাই। আজ স্বাধীনতার 53 বছরেও ন্যায্য অধিকার পেতে, মানুষ মরে যাচ্ছে মানুষের ছোড়া গুলিতে! রক্তাক্ত জখম হচ্ছে লাঠি চার্জে। ঊষত্তুর ... একাতুরের পাকিস্তানি শকুনদের কাঁদানে গ্যাসের ধোঁয়ার অন্ধকার!! তেমনি জঘন্য লাগছে। অথচ আমি চাইনা বঙ্গবন্ধু ও আমার বাবার সাধের সাধনায় পাওয়া দেশে এইসব। এইসব স্বার্থযুদ্ধ তাদের দেশে হবে, ঘরের মানুষ ঘরের মানুষের মারবে, এটা তাদের কাম্য ছিল না।

কেমন ব্যাপার যে, নীতি আদর্শের পুরাপুরি অভাব?! যারা সেক্রিফাইস করে ওই সময় গরিব দেশের সম্পদ কিছু নেন নাই, ব্যাপক অবদান রাখলেও। তারা পচে যায়!! আর তারা নেবেনই কেন? তারা তো সাধারণ বঞ্চিতদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের লক্ষ্যেই পশ্চিমী শোষক শাসকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে করে দেশ স্বাধীন করেছিলেন!! যে কারণে তাদের নেওয়ার প্রয়োজন ছিল না। 

তারা নিজেরা নেওয়ার, খাওয়ার জন্য দেশ স্বাধীন করেননি। তাই তখন নেন নেই। কিন্তু তখন নেননি বলে, এখন তারা রাজাকাররের আওতায় চলে যায়!!! তাই জন্যই বলি, যেখানে গোড়ায় গলদ, সেখানে সুখ আসে কি করে??? এসব কিছু মোকাবেলা সহ সংশোধন করার এখনো সময় আছে, সবারই সুখ ফেরানোর জন্য। আমার মনে হয় কোটা গঠনতন্ত্র শুদ্ধভাবে, সংশোধন করাই শ্রেয়। 

এতে দেশের উন্নতি, মানুষের শান্তি, বাইরের দেশগুলোতেও আমাদের দেশের গৌরব মর্যাদা সম্মান বৃদ্ধি না হলেও, অক্ষুণ্ণ থাকবে। তার জন্য আমার মতামত ও গঠনতন্ত্র কোটা আইন বা সংবিধান, ফরমালা নিম্নে দেওয়া হল: প্রতিবন্ধী হিজড়া ও নারী ছাড়া, স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য যদি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার দাবিতেই হবে কোটা চালু। তাহলে প্রথম পাওনা হবে, সিনিয়র পারসন ভাষা সৈনিক, ভাষা সংগ্রামী মুক্তিযোদ্ধাদের প্রজন্মর। দ্বিতীয় দাবিদার শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের প্রজন্মর। 

এই ভাষা সৈনিক মুক্তিযোদ্ধা ও শুধু মুক্তিযোদ্ধা ছাড়াও এদেশে রাজনীতিমুক্ত অধিকাংশ মানুষ রয়েছে। মঞ্চ কাপানো রাজনীতি তো আর সবাই করে না। সাহিত্য সংস্কৃতি ইত্যাদির মত এটাও একটা শিল্প। বিধাতা এরকম রাজনীতি করার মানসিকতা ধৈর্য এবং ইমেজ সবাইকে দেন নাই।‌ তাই সবারই এটা করতে ভালো লাগেনা। সাহিত্য সংস্কৃতি চর্চা যেমন সবাই করেনা। তাই মাঠে নেমে রাজনীতি এটা না করলে কিন্তু সে পচে যাবে না। যেমন আমি কিন্তু রাজনীতি করি না। তার মানে কি আমি দেশদ্রোহী??? 

এরকম পূর্বেও বহু জ্ঞানী গুণী ছিলেন। যিনারা মনন মানবতায় মানসিকতায় দেশকে ভালবেসেছেন। দেশের জন্য কাজ করেছেন। কিন্তু মাঠে নামেন নাই। তাই রাজনীতি মুক্ত মানুষ, কখনো রাজাকার নয়, এটা বুঝতে হবে। অবশ্যই ইন্ডিকেট প্রাপ্ত ওই সময়ে জিনারা রাজাকার ছিলেন, আমি তিনাদের বাদে কথা বলছি। আমি সাধারণ মানুষ নিয়ে, তাদের ন্যায্য অধিকারের জন্য কথা বলছি।কাজেই কোঠা প্রথা যদি হবেই, সাধারণ মানুষদের অর্ধেক কোটা থাকা দরকার। বাকি অর্ধেক ভাষা শহীদ ও আসল ভাষাসৈনিক ভাষাসংগ্রামী মুক্তিযোদ্ধা সন্তান প্রজন্মর জন্য। 

শুধু মুক্তিযোদ্ধা সন্তান প্রজন্মের জন্য। অর্থাৎ ১০০ মধ্যে, ৩০ পারসেন্ট হিজরা, প্রতিবন্ধী ও নারীর। ৩৫ পার্সেন্ট সাধারণ মানুষ। আর ৩৫ পার্সেন্ট, পূর্বপুরুষদের দেশ প্রতিষ্ঠার জন্য যারা এখনো দাবিদার। এভাবে করলে কোটা অধিকারে ন্যায্য হিস্যা, পার্শিয়ালিটি মুক্ত ব্যবস্থা হবে। নিশ্চয় তাহলে দেশ রাষ্ট্র সমাজ পরিবেশ, অল বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষ ত্রুটিমুক্ত, পাপমুক্ত, অশান্তি মুক্ত ভালো থাকবে। ভালো থাকবে সমাজের অবহেলিত নারীরাও, মা ও শিশুর নিরাপত্তাসহ। ইনশাল্লাহ অবশ্যই ভালো থাকবেন।

কলমে- সৈয়দা রাশিদা বারী

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ