সঙ্গে ছিল "টাইমলাইন সাহিত্য সম্মাননা" প্রথম বর্ষ। সম্মাননা গ্রহণ করলেন "লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট" বিভাগে বিশিষ্ট কবি ঋজুরেখ চক্রবর্তী মহাশয়, গল্পকার বিভাগে বিশিষ্ট গল্পকার অভীক সরকার মহাশয়, কাব্য বিভাগে বিশিষ্ট কবি পরিচালক অভিনেতা সৌরভ চক্রবর্তী মহাশয় এবং কিশোর সাহিত্য বিভাগে বিশিষ্ট লেখক ও অভিনেতা সব্যসাচী চৌধুরী মহাশয়।
অতিথি হয়ে এই সভাগৃহ তথা অনুষ্ঠানের শোভা বর্ধক করলেন বিশিষ্ট সাহিত্যিক অমর মিত্র মহাশয়, বিশিষ্ট কবি সৈয়দ হাসমত জালাল মহাশয়, বিশিষ্ট লেখক ও সাংবাদিক সন্দীপ চক্রবর্তী মহাশয়। সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
এত মানুষের সমাগম এত বড় আয়োজনের নেপথ্যে যারা আমার সাথে প্রতিটা সময় ছিল প্রতি মুহূর্তে সবটা সামলেছে তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। অনুষ্টানের আমন্ত্রণ পত্র থেকে অনুষ্ঠানের দিন অতিথিদের নিয়ে আসা এই সবটা সুন্দর করে সম্ভব হত না একটি মানুষ ছাড়া সৌরভ দা, এবার আসি আমার সঞ্চালকের কথায় পুরো অনুষ্ঠান শুরু থেকে সমাপ্তি এবং সঙ্গে এই জনস্রোতকে চালনা করা এই সবটা সম্ভব হত না যে মানুষ ছাড়া তিনি আমার প্রাণেশ দা, আমার অনুষ্ঠানের সূচনা লগ্নের আগে থেকে আমার প্রতিটা পদক্ষেপে যে মানুষটা আমার সাথে ছিল ঠিক ভুল সবটা দেখে সামলে যে এগিয়ে নিয়ে গেছে মায়াবিনী হয়ে অমর, এবার যেই মানুষটির কথা বলবো তুমি হলেন প্রাইভেট গোল্ড আমার অর্থাৎ অর্ঘ্য দা "এত কাজ কবে শেষ করবি" থেকে "নে সুন্দর করে সবটা হলো তো" এই সময়টা যে মানুষটা পাশে ছিল সে না থাকলে হয়তো রাত জাগা সম্ভব হত না কাজ শেষ করা হত না, এবার একটি ছোকরার কথা বলি যে মেডেল থেকে শুরু করে আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ একটি অধ্যায়কে ক্যামেরা বন্দী করেছে দেবাঞ্জন। আমার বোনেরাও কম নয় সেই প্রথম থেকে আহেলির ব্যানার বানানো থেকে সম্পূর্ণার অতিথিদের সম্মাননা সাজানো সবটা এরা করেছে খুবই যত্নে।
এবার আসি আমার অন্যতমার কথায় অর্থাৎ মনি যে পাবলিকেশনের সব হিসেব থেকে শুরু করে এই গোটা মানুষটাকে এত চাপেও আগলে রেখেছে সামলিয়েছে, অনুষ্ঠানের দিন ভীষণ পরিশ্রম এবং আমার সফলতায় যার আনন্দে আত্মহারা মন, পাশে থেকো আর কিছু বলবো না।
আরও একটি অনন্য অনুভূতি হল সেদিন প্রাপ্তির মুকুটে স্বর্ণ পালকের মত আমার মা প্রথম আমার অনুষ্ঠান দেখতে এলো।
সবার প্রতি অসংখ্য কৃতজ্ঞতা, ভবিষ্যতেও সবাইকে পাশে পাবো এটাই আমার কাম্য। এছাড়াও আমিতো বরাবর বলি অনুভূতি শব্দে প্রকাশ করা যায় না অগোছালো হয়ে যায়।
0 মন্তব্যসমূহ