কুষ্টিয়ার কুমারখালী প্রধান সড়কের অভিজাত বিপণি বিতান সোনালী হস্তশিল্প,গন মোড়ে রাজিবের মোবাইল দোকান, থানা সংলগ্ন সৌরভ কম্পিউটার, স্টেশন বাজারে রমেশ দধি ভান্ডারে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করা হয়।
কুষ্টিয়া-৪ আসনের সাবেক সাংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ এর অফিস, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান খানের অফিস ভাংচুর ও লুটপাট করে দুর্বৃত্তরা।
এছাড়া পৌর মেয়রের অফিস ও বাস ভবন ভাংচুর এবং লুটপাট চালায় দুর্বৃত্তরা।
কুমারখালী পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আক্তাজ্জামান নিপুন এর অফিস ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
এছাড়াও পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হারুন অর রশীদ হারুনের এলঙ্গীর বাস ভবনে হামলা, লুটপাট, ভাংচুর ও অগ্নি সংযোগ করে দুর্বৃত্তরা। ৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর এস এম রফিকের বাড়ি, ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মিলনের বাড়িতে হামলা ও ভাংচুর করে দুর্বৃত্তরা। এদিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আশাদুর রহমান আশার এলঙ্গী বাস ভবনে হামলা ও লুটপাট চালায় দূর্বৃত্তরা।
এ ঘটনা গত ৫ আগষ্ট বেলা ৩ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত চলে।
অবশেষে দূর্বৃত্তরা কুমারখালী থানায় হামলা ও লুটপাটের উদ্দেশ্যে গেলে স্থানীয় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবৃন্দ তাদের গতিরোধ করে সরিয়ে দেয়।
থানা পুলিশ, আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে কোন প্রশাসন না থাকায় কুমারখালীর ব্যবসায়িক, সাধারণ জনগন আতংকে দিনাতিপাত করছে। স্ব স্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক কর্মচারীরা রাত জেগে পাহারা দিচ্ছে।
0 মন্তব্যসমূহ